কুমিল্লায় পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক ২
স্টাফ রিপোর্টারঃ১০জুন২০২৪ইং প্রকাশ,
দেশ ও মানুষের সেবায় সেনাবাহিনীর পরিচালিত যৌথ অভিযান অব্যাহত রয়েছে-অবৈধ অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার এবং অপরাধী গ্রেফতার করছে,ফলে জনমনে ব্যাপক স্বস্তি ও অকৃত্রিম ভালবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।জানাযায়,১৯৭১থেকে-২০২৪জুলাই৩৬পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের পাশেই ছিল এবং এখনো আছে।যে কোন প্রতিকূল পরিস্থিতি যেমন-বন্যা, করোনা সহ যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলায় সর্বদা জনগণের জানমাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে-মহাপবিত্র দ্বায়িত্ব পালনে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক প্রশংসিত সেনাবাহিনী।
শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় জাতিসংঘের শান্তি মিশনে আলোকিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
কুমিল্লা নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে টমছম ব্রীজ এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার অস্ত্র সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ গ্রেফতার।০৯ জুন ২০২৫ প্রকাশ।
কয়েকদিন আগে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া সাজ্জাদ হোসেন আবারো জড়াল অপরাধে। আজ টমছম ব্রীজ সংলগ্ন গোবিন্দপুর এলাকায় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।অভিযানকালে সাজ্জাদের কাছ থেকে বিপজ্জনক বেশ কিছু ধারালো অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে-বড় দা ৪টি,বড় ছুরি ১টি,ছোট ছুরি ১টি,গ্রিল কাটা কাঁচি ১টি,সিজার ৫টি.গ্রেফতারকৃত সাজ্জাদ হোসেন,পিতা: আব্দুল খালেক, মাতা: পাখি বেগম কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ থানার শ্রীমন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা।অভিযান শেষে তাকে সদর দক্ষিণ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাজ্জাদ কিছুদিন আগেই একটি মামলায় কারাভোগ শেষে ছাড়া পেয়েছিল।এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এবং সাধারণ মানুষ সেনাবাহিনীর তৎপরতায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।অব্যাহত অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার, কয়েকজন পালিয়ে যায়।পূর্বে মাদক মামলায় অভিযুক্ত গৃহকর্ত্রী, পুনর্বাসনের অভাবে ফের সক্রিয়_আর্দশ সদর আর্মি ক্যাম্প সূত্রে জানা যায়, আজ ০৯ জুন ২০২৫ ইং তারিখে কুমিল্লা জেলার উত্তর চরথা তেলিয়া পুকুর এলাকায় একটি সফল অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে একজন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।গ্রেফতারকৃত আসামির নাম ছাব্বির হোসেন, পিতা শহীদ মিয়া ও মাতা মুর্শিদা বেগম। তার গ্রামের বাড়ি কোতোয়ালি থানার কাটাবিল গ্রামে।অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। জানা যায়, যেই বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে, সেই বাড়ির গৃহকর্ত্রী এর আগেও মাদক-সংক্রান্ত একাধিক মামলার আসামি ছিলেন।দুঃখজনকভাবে, দেশের বিচার ও আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থায় পুনর্বাসনের উপযুক্ত সুযোগ না থাকায় তিনি পুনরায় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।অভিযানে যে দ্রব্য সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে:ইয়াবা ৩০২ পিস,গাঁজা ৫০ গ্রাম, মোবাইল ফোন ০৩টি,ট্যাব ০১টি,জাতীয় পরিচয়পত্র ০২টি।পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত আসামিকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের সনাক্তকরণ ও আটক করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কাজ করছে।
বাংলাদেশ দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে-
অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার শীর্ষ সন্ত্রাসী ওয়ারেন্টের আসামী সহ গ্রেফতার, জনমনে স্বস্তি